স্তম্ভিত সারাদেশ
টানা ১৫ দিন লড়াইয়ের পর মৃত্যুর কাছে হার মানতে বাধ্য হলেন উত্তরপ্রদেশের হাথ্রাস এলাকার ১৯ বছরের দলিল তরুণী মনীষা বাল্মিকী।
মায়ের সাথে বাজরা ক্ষেতে কাজ করছিলেন মনীষা। জমির দুই প্রান্তে ছিলেন মা ও মেয়ে। চারজন উচ্চবর্ণের ধর্ষক এসে মনীষার গলায় ওড়নার ফাঁস জড়িয়ে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়। ধর্ষণের পর মনীষাকে উচ্চবর্ণের ধর্ষকেরা খুন করার চেষ্টা করে। তার হাত ও পা ভেঙ্গে ফেলা হয়। জীভ অর্ধেক কেটে নেওয়া হয়েছিল, সারা শরীর রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল মনীষা কে। ডাক্তারদের মতে মনীষার শরীরের নিম্নভাগ প্যারালাইজড হয়ে গিয়েছিল।
এ যেন দ্বিতীয় নির্ভয়আর ছায়া। মনীষার ঘটনায় কাঁপছে সারাদেশ। দেশ থেকে হয়তো একদিন করোনাভাইরাস এর মতো ভয়ঙ্কর ভাইরাস বিলুপ্ত হবে, কিন্তু নোংরা মানসিকতার ধর্ষক নামের জীবগুলো কি কোনদিন বিলুপ্ত হবে??? নজিরবিহীন ধর্ষকদের নজিরবিহীন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করছি। যা দেখে বাকি ধর্ষকগণ ধর্ষণ করার পূর্বে দ্বিতীয়বার ভাবে।
JusticeForManisha