ঈদুল আযহা পালনে ১৪৪ ধারা জারি! কেন পুলিশ এমন জঘন্য সিদ্ধান্ত নিল! সেই পুলিশ কি এখানে যোগীরাজ চালাতে চাই?

0
Spread the love

 

হাসপাতালের বেডে শুয়ে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী আপনার হস্তক্ষেপের জন্য আমার এই আবেদন পত্র।

বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আই. সি. গত বছরও এই ধরনের সমস্যা তৈরি করেছিলেন। যদিও রাজ্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপের পরে তার সমাধান হয়েছিল। আমার মনে হয় বিষ্ণুপুর থানার আধিকারিক নিজেকে উত্তরপ্রদেশের কোন খন্ড অঞ্চলের পুলিশ আধিকারিক মনে করছেন।

বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত হিংজুড়ি (ডাঙ্গরপাড়ায়) গ্রামে কোরবানি দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিগত কয়েক বছর সমস্যার সৃষ্টি করা হচ্ছে। উক্ত গ্রাম আমরা সরজমিনে পরিদর্শন করেছি। হিন্দু-মুসলিম আলাদা আলাদা পাড়ায় বসবাস করেন। গ্রামটি শান্ত- নির্জন। সবুজ বড় বড় গাছে ও চাষযোগ্য জমিতে ঘেরা। তাছাড়া প্রচুর জায়গা আছে গ্রামে যেখানে কোরবানি করলে কারও সামান্যতম অসুবিধা হবার কথা নয়। তথাপিও কোরবানিকে কেন্দ্র করে একটি দুষ্টচক্র বারবার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করতে চাইছে। বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হওয়া সত্ত্বেও তা নিরসনের জন্য যথার্থ প্রশাসনিক উদ‍্যোগ চোখে পড়ে না। বরং বারবার নোটিশ পাঠিয়ে তা বন্ধ রাখার কথা বলা হয়।
এমতাবস্থায় উক্ত বিষয়টি গুরুত্বের সহিত দেখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ রাখছি।

১. মুহাম্মদ কামারুজ্জামান
সাধারণ সম্পাদক, সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন।
২. আলমগীর সরদার
সম্পাদক, জমিয়তে আহলে হাদীস পশ্চিমবাংলা।

(সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাননীয় কামরুজ্জামান সাহেবের ওয়াল থেকে কপি করা।)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here