নিজস্ব সংবাদদাতা, দিল্লিঃ গত শুক্রবার সুপ্রীম কোর্ট বলেছিল, পরিবেশ বাঁচানো অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যয়ে আসা উচিত নয়, দুটোর মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে বলেও জানান। শীর্ষ আদালতের এই পর্যবেক্ষণ আসামের দেহিং পাটকাই অভয়ারণ্যের নিকটে অবস্থিত সালেকি বন সংরক্ষণে খনির উপর নিষেধাজ্ঞার আবেদন করে আইনজীবী আবির ফুকনের দায়ের করা আবেদনের ভিত্তিতে এই পর্যবেক্ষণটি এসেছে। আদালত ফুকানের প্রেরিত আবেদনের বিষয়ে নোটিশ জারি করে এ.এস.জি বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিন সপ্তাহের মধ্যে বিকল্প সাইটের প্রস্তাব নিয়ে আসার নির্দেশ দেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ এ, এন.বি.ডাব্লু.এল. এর স্থায়ী কমিটি একটি সতর্ক পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছিল, পরামর্শ দিয়েছিল যে বন্যজীবী বিশেষজ্ঞের মতামতকে এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্যের কথা বিবেচনা করে হাতির করিডরে প্রস্তাবিত খনির প্রভাব মূল্যায়ন করার চেষ্টা করা উচিত।
আবেদনকারী দাবি করেছিলেন: “যদিও কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতি উন্নয়নে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা হবে, তবুও এই আদালত কর্তৃক বারবার হাইলাইট হওয়া টেকসই উন্নয়নের নীতিমালার ভিত্তিতে এই জাতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে পেশ করা হয়েছে।”