টি নিউজ ওয়ার্ল্ড: টয়লেটে গিয়েও রেহাই পেলেন না শিক্ষিক্ষা। গণধর্ষন করে আবারও ধর্ষণের মূখ্য ভূমিকায় যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশ। যোগী রাজ্যে এমন ঘটনাও দেখতে হল দেশবাসীকে। একের পর এক ধর্ষনের বিষয়টি যেন একটি প্রতিযোগীতার রূপ নিচ্ছে দিনদিন।
নরপিশাচগুলো যেমন ভাবে পারছে তেমন ভাবে তার যৌন তৃষ্ণা মেটানোর চেষ্টা করছে। তবুও সুবিচারের কোন গল্পই নেই যোগী রাজ্যে। যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে মহিলাদের সুরক্ষা বলে যেন কোনও ব্যাপারই নেই। হাসরথ ধর্ষণকান্ডে সুবিচারের দাবিতে সারাদেশ উত্তাল আজও। হাসরথের পরে এবার ফতেপুরে। অভিযুক্তদের বাঁচাতে পুলিস প্রশাসন ঢাল হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে।
ফতেপুরে ২০ বছর বয়সী এক শিক্ষিকাকে ধর্ষণের পরে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।গ্রামেরই এক স্কুলে শিক্ষকতা করতেন তিনি। সন্ধ্যের দিকে টয়লেটে যাওয়ার জন্য ঘর থেকে বেরোন। তার পর থেকে তিনি নিখোঁজ।বাড়ির লোক ও আত্মীয় স্বজন শিক্ষিকার খোঁজে তল্লাশি শুরু করেন। গভীর রাতে বাড়ির অদূরে একটি ক্ষেতে তাঁর নিথর দেহ পাওয়া যায়। প্রায় বিবস্ত্র অবস্থায় ছিলেন সেই শিক্ষিকা। এমনকী সারা শরীরে একাধিক জায়গায় ছিল রক্তের দাগও ছিল। এরপর গ্রামের লোকজন তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। তারপর দেহ পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য। ইতিমধ্যে ফতেপুরের জেলাশাসক ও এসপি রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছন। মৃতার পরিবারের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন।